সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির কমিটি গঠনের বিষয়টি যখন জোড়ালো আলোচনায় তখন সেক্রেটারি পদে একাধিক পদ প্রত্যাশি নেতা নড়ে চড়ে বসেছেন। জেলার শীর্ষ নেতা সহ উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যায়ের নেতাকর্মীদের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছেন। সেই সঙ্গে নিজেদের অবস্থান জানানি দিতে স্থানীয় নেতাকর্মীদের সঙ্গে সখ্যতা তৈরি করছেন। যাদের মধ্যে অন্যতম মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া। তিনি আড়াইহাজার পৌর বিএনপির সেক্রেটারি পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এবার তিনি উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারি পদ প্রত্যাশা করছেন।
স্থানীয় নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, আড়াইহাজার পৌর বিএনপির সেক্রেটারি মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া যিনি রাজপথে আন্দোলন সংগ্রাম করতে গিয়ে সিডিউল ও ননসিডিউল মিলিয়ে বেশ কয়েকট মামলার আসামি হয়েছেন। নারায়ণগঞ্জ জেলার আড়াইহাজার বিএনপির নেতা মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া ২০০৪ সাল থেকে রাজপথের সক্রিয় রাজনীতিতে জড়িত। বর্তমানে বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলার কারণে নিয়মিত আদালতে হাজিরা দেয়াই যেন হয়ে গেছে তার প্রতিদিনের কাজ। তবুও দলের প্রতি তার গভীর ভালবাসার টানে রাজপথের আন্দোলন থেকে সরে দাড়াননি তিনি।
আড়াইহাজার থানা যুবদল নেতা শফিকুল ইসলাম বলেন, আড়াইহাজার পৌর বিএনপির সেক্রেটারি হিসেবে মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া দীর্ঘদিন ধরে নেতৃত্ব দিয়ে আসছেন। তিনি একজন রাজনৈতিক পরিবারের সন্তান। তার রাজনৈতিক ক্যারিয়ারে নেই কোন বিতর্কিত কর্মকান্ড।
আড়াইহাজার বিএনপির নেতাকর্মীদের এক ফ্লাটফর্মে আনার জন্য মাসুদের মত একজন কর্মীবান্ধব নেতাকে আড়াইহাজার উপজেলা বিএনপির সেক্রেটারি পদে দায়িত্ব দেয়া হলে আড়াইহাজার বিএনপি বিএনপি সাংগঠনিকভাবে আরো শক্তিশালী হবে।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে মোহাম্মদ মাসুদ মিয়া ‘সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম’কে বলেন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনির ও সাধারণ সম্পাদক অধ্যাপক মামুন মাহমুদ আড়াইহাজার বিএনপির ভবিষ্যত কর্ণধার আড়াইহাজার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি মাহমুদুর রহমান সুমনকে সভাপতি ও আমাকে সাধারণ সম্পাদক পদে দায়িত্ব দেন তাহলে খালেদা জিয়ার মুক্তির আন্দোলনকে জোরদার করাই হবে আমাদের প্রথম কাজ। আমি বিশ্বাস করি জেলা বিএনপি অবশ্যই আমার ত্যাগের মূল্যায়ণ করবেন এবং আমাকে সাধারণ সম্পাদক পদে আসিন করবেন। আমি আমার দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন করব।