সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি ও কাশিপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান এম সাইফউল্লাহ বাদলের বড় ছেলে মোছাব্বীর আলম নয়নের আত্মার মাগফিরাত কামনায় এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের উদ্যোগে দোয়া মাহফিল ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। ১৫ মার্চ রবিবার বিকেলে ফতুল্লার এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদ প্রাঙ্গনে দোয়া ও আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
অনুষ্ঠানে এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামানের সভাপতিত্বে ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এমএ মান্নানের পরিচালনায় অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সভাপতি এম সাইফউল্লাহ বাদল। এতে প্রধান আলোচক হিসাবে উপস্থিত ছিলেন ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক শওকত আলী।
অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন- ফতুল্লা থানা আওয়ামীলীগের সাবেক সহ-সভাপতি শহিদুল ইসলাম, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন, থানা আওয়ামীলীগের সাবেক যুগ্ম সম্পাদক বিএম শফি, সাবেক সাংগঠনিক সস্পাদক বদিউল আলম বদু, সাবেক যুব ও ক্রীড়া সম্পাদক শফিউল আলম শফি, মুক্তিযোদ্ধা মহিউদ্দিন রতন, আওয়ামীলীগ মাহাবুবুর রহমান মাসুম, সাংবাদিক দিলীপ কুমার মন্ডল, সাংবাদিক রফিকুল ইসলাম জীবন, এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদ সদস্য সালাউদ্দিন, আতাউর রহমান, মো: ইসলাম, কামরুল ইসলাম, রুজিনা আক্তার, ইউনিয়ন পরিষদের সচিব দিদার হোসেন, ফতুল্লা থানা যুবলীগের সাংগঠনিক সস্পাদক রেহান শরীফ বিন্দু, থানা ছাত্রলীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মোশারফ হোসেন, সাবেক যুবলীগ নেতা স.ম জলিল, আওয়ামীলীগ নেতা মতিউর রহমান প্রধান, মতি মিয়া, আব্দুল হামিদ প্রধানসহ স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ।
অনুষ্ঠানে বক্তারা বলেন, নয়ন শুধু সাইফউল্লা বাদল ছেলে নয় সে আওয়ামীলীগের কর্মীও ছিলেন। নয়ন আওয়ামীলীগকে ভাল বেসে দলের বিভিন্ন সভা সমাবেশে হাজির হতেন। বিশেষ করে শামীম ওসমানের কোন সভা হচ্ছে এমন সংবাদ পেলে ছুটে যেতো সেই সভায়। আর নয়নের বাবার সাথে কাউকে দেখলে তাকে কাকা বলে বুকে জড়িয়ে ধরতেন। পুরো ফতুল্লায় নয়নের আনাগোনা ছিলো। নয়ন মারা গেছে এটা বিশ্বাস হচ্ছে না। মনে হচ্ছে আজকের এ অনুষ্ঠানে নয়ন কোথায়ও বসে আলোচনা শুনছে। নয়নের মৃত্যুটা কিছুতেই মেনে নেয়া যায় না।