সান নারায়ণগঞ্জ টুুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সভাপতি ও সাবেক এমপি অ্যাডভোকেট আবুল কালাম বিপ্লব ও সংহতি দিবসের অনুষ্ঠানে বলেছেন, দেশের মানুষের গণতন্ত্র উদ্ধার করতে হলে আরও একটি বিপ্লব প্রয়োজন। সেজন্য সকলকে ঐক্যবদ্ধ হয়ে সংগঠনকে শক্তিশালী করতে হবে।
৭ নভেম্বর শনিবার সকাল ১০টায় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর কালিবাজার এলাকায় আবুুল কালামের ‘ল’চেম্বারকে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয়ে হিসেবে ব্যবহৃত স্থানে আলোচনা সভা ও মিলাদ মাহফিলে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
মুলত রাজপথের আন্দোলন সংগ্রামে একেবারেই সক্রিয় থাকেন না আবুল কালাম। ২০১৪ সালের নির্বাচনের আগে পরে বেশকটি কর্মসূচিতে রাজপথে নেমেছিলেন তিনি। এর আগে ও পরে রাজপথের আন্দোলনে তার সক্রিয় ভুমিকা কখনই ছিল না। যে কারনে তাকে বিএনপির নেতাকর্মীরা টেবিল রাজনীতিবিদ হিসেবে আখ্যায়িত করেন। বর্তমানে তার ‘ল’ চেম্বারটিই এখন মহানগর বিএনপির অস্থায়ী কার্যালয় হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। এই চেম্বার থেকে বের হয়ে তাকে কোন কর্মসূচি পালনে দেখা যায়না।
নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট জাকির হোসেনের সভাপতিত্বে ও সাংগঠনিক সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপুর সঞ্চালনায় আরও বক্তব্য রাখেন মহানগর বিএনপির সহ-সভাপতি ফখরুল ইসলাম মজনু, অ্যাডভোকেট রফিক আহম্মেদ, মনিরুজ্জামান মনির, যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আওলাদ হোসেন, মনিরুল ইসলাম সজল, পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল মতিন, স্বাস্থ্য বিষয়ক সম্পাদক মুজিবুর রহমান, সহ-প্রচার সম্পাদক মাকিদ মোস্তাকিম শিপলু, মহানগর শ্রমিক দলের সদস্য সচিব আলী আজগর, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক জিয়াউর রহমান জিয়া, ওলামা দলের আহবায়ক হাফেজ শিব্বির আহম্মেদ।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির দপ্তর সম্পাদক ইসমাইল মাষ্টার, আইন বিষয়ক সম্পাদক আনিছুর রহমান মোল্লা, সহ-আইন বিষয়ক সম্পাদক সুমন মিয়া, প্রশিক্ষন বিষয়ক সম্পাদক বরকত উল্লাহ বুলু, মহানগর বিএনপি নেতা আবুল কাশেম, সাফী, আনোয়ার হোসেন, হারুন শেখ, মাসুদ চৌধুরী, সাইফুল ইসলাম বাবু, মানিক, আব্দুর রশিদ হাওলাদার, শওকত আলী লিটন, মহানগর স্বেচ্ছাসেবক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক অহিদুল ইসলাম ছক্কু, যুগ্ম-সম্পাদক রাজু হোসেন রাজু, জাহিদ প্রধান, মহানগর শ্রমিক দলের যুগ্-আহবায়ক খালেদ মাহমুদ সহ বিভিন্ন ওয়ার্ড ও ইউনিয়ন বিএনপির নেতৃবৃন্দ। সংক্ষিপ্ত আলোচনা শেষে মিলাদ ও দোয়ার আয়োজন করা হয়।