সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
হরতাল ও অবরোধের নামে নৈরাজ্য ও নাশকতার বিরুদ্ধে শান্তির শোভাযাত্রা সহ বিক্ষোভ মিছিল বের করেছেন নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের সাবেক এমপি বীর মুক্তিযোদ্ধা প্রয়াত নাসিম ওসমানের ছেলে যুব নেতা আজমেরী ওসমান। নাশকতাকারীদের বিরুদ্ধে তিনি ধারাবাহিকভাবে রাজপথে অবস্থান করছেন এবং বিএনপি জামাতের চোরাগোপ্তা হামলা বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়ে অতন্দ্র প্রহরী হয়ে জনগণের জানমালের নিরাপত্তার নিশ্চিত করতে কাজ করে যাচ্ছেন। আর
নাশকতারকারী ও আগুন সন্ত্রাসীদের প্রতিহত করতে আওয়ামীলীগের নেতাকর্মীদের রাজপথে থাকার আহবান করেন আজমেরী ওসমান।
মঙ্গলবার (১২ ডিসেম্বর) দুপুরে যুব নেতা আজমেরী ওসমান নেতৃত্বে মোটরসাইকেল ও মাইক্রোবাসের বিশাল বহর নিয়ে শান্তির শোভাযাত্রা বের করেন। শোভাযাত্রাটি নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর কলেজ রোড থেকে বের হয়ে ঢাকা- নারায়ণগঞ্জ পুরাতন সড়কের হয়ে বিভিন্ন সড়ক পদক্ষিণ করে।
আর শান্তির শোভাযাত্রাটি শহরের চাষাড়া হয়ে নগরীর বিভিন্ন সড়ক পদক্ষিণ করে আদমজী সড়ক হয়ে সিদ্ধিরগঞ্জের বিভিন্ন সড়ক পদক্ষিণ করে ঢাকা- চট্টগ্রাম মহাসড়ক হয়ে সাইনবোর্ড সড়ক পদক্ষিণ করে ঢাকা- নারায়ণগঞ্জ লিংকরোড হয়ে চাষাড়া কলেজ রোড এসে অবরোধ বিরোধী শান্তির শোভাযাত্রা শেষ করেন।
এদিকে আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে শোভাযাত্রা বের করে বিভিন্ন সড়ক প্রদক্ষিণ করে শোভাযাত্রাটি শেষ করে আজমেরী ওসমানের আয়োজনে তারই কার্যালয়ে প্রতিদিনের ন্যায় মঙ্গলবার ৬/৭’শ নেতাকর্মীদের আপ্যায়নের ব্যবস্থা করেন। আজমেরী ওসমানের মানবতা, ভাল বাসা এবং আপ্যায়নে নেতাকর্মীরা মুগ্ধ। যেসকল নেতারা কর্মীদের মূল্যায়ন করে তারা বড় নেতার পরিচয় দেন। যেভাবে আজমেরী ওসমান নেতাকর্মীদের মূল্যালয়ন করে বড় নেতার পরিচয় দিয়েছেন তার কাছ থেকে অনেক কিছু শেখার আছে বলে মনে করে আওয়ামী লীগের সচেতন মহল।
অবরোধ বিরোধী আজমেরী ওসমানের নেতৃত্বে বিশাল শান্তির শোভাযাত্রায় আরো উপস্থিত ছিলেন আওয়ামী লীগ নেতা কাজি আমীর, আওয়ামীলীগ নেতা আব্দুল হামিদ প্রধান, আওয়ামী লীগ নেতা রহমত উল্লাহ, নাসির, খায়রুদ্দিন মোল্লা, আকতার নুর, হোসেন রেজা, মনির হোসেন, সুমন, ইফতি, সেলিম, মাসুম, সাইদুর সহ জেলার বিভিন্ন রাজনৈতিক, সামাজিক ও শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
যুব নেতা আজমেরী ওসমান বলেন, বিএনপি জামাত নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করে জনগণের জানমালের
ক্ষতি করার জন্য চোরাগোপ্তা হামলা চালাচ্ছে। তারা গাড়িতে আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিয়ে পালিয়ে যায় কিন্তু যাদের গাড়ি আগুন দিয়ে জ্বালিয়ে দিচ্ছে তাদের মাথায় হাত পড়ছে। তাদের কান্না যদি বিএনপি জামাত এক পলক দেখতো তারা কখনো গাড়িতে আগুন দিতো না।