বন্দরে সিএনপি স্টান্ড দখল নিয়ে বিএনপির দুই গ্রুপের মারামারি ও মহড়া

ডেস্ক রিপোর্ট:

নারায়ণগঞ্জ বন্দরের ১নং খেয়াঘাট এলাকায় সিএনজি-অটোস্ট্যান্ড নিয়ন্ত্রণকে কেন্দ্র করে বিএনপি’র দু’গ্রুপের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। ২৭ অক্টোবর রাতে রানা নামে এক শ্রমিককে মারধরের ঘটনায় ২৮ অক্টোবর সকালে বিক্ষোভ করেছে বিএনপি’র একটি গ্রুপ।

বন্দর থানা স্বেচ্ছাসেবক দলের সাধারণ সম্পাদক পাপ্পু আহাম্মেদ ও থানা যুবদলের সাংগঠনিক সম্পাদক হুমায়ূন কবির ও থানা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা মাসুদ রানা রনির নেতৃত্বে ওই মিছিলটি বের করে। এ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অপ্রীতিকর ঘটনার আশংকা করছে সাধারণ শ্রমিকরা।

এদিকে চাঁদার দাবিতে শ্রমিকের উপর কাজী সোহাগের লোকজন হামলা করেছে বলে অভিযোগ তোলা হলেও এ ঘটনায় ভিন্নমত পোশন করেছেন যুবদল নেতা কাজী সোহাগ। তিনি জানান,বহিরাগতরা এসে এই স্ট্যান্ডে অরাজকতা সৃষ্টি করতে এসেছিল আমরা তার প্রতিবাদ করতে গিয়ে আমার বিরুদ্ধে এহেন অপপ্রচার চালায়। শ্রমিক হিসেবে চিহ্নিত করে ছিনতাইকারী রানাকে তারা ট্রামকার্ড বানিয়েছে। মূলতঃ পাপ্পু,রনি বন্দরের বহিস্কৃত বিএনপি নেতা কানা মুকুলের সহযোগী। বিগত দিনে এরাই খান মাসুদের সঙ্গে মিলে মিশে চাঁদাবাজী করেছে এখনও তারাই স্ট্যান্ডে চাঁদাবাজীর জন্য আমাকে বিতাড়িত করার ষড়যন্ত্র করছে। আমি এই স্ট্যান্ডের নির্বাচিত সভাপতি তারা নিজেদের স্বার্থেই আমার বিরুদ্ধে চক্রান্ত চালাচ্ছে।