সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ১৩নং ওয়ার্ডের কাউন্সিলর ও মহানগর যুবদলের সাবেক সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, তার স্ত্রী আফরোজা খন্দকার লুনা, মানবাধিকার কর্মী পরিচয়দানকারী রেহেনা সুলতানা মুসকান নামের ৩জনের বিরুদ্ধে মারধরের অভিযোগ করেছেন ব্যবসায়ী সাঈদা আক্তার শিউলি।
যিনি এর আগে কাউন্সিলর খোরশেদ ও রেহেনা সুলতানা মুসকানের নামে আইসিটি আইনে একটি মামলা দায়ের করেছিলেন। ওই মামলায় সাঈদা আক্তার শিউলি কাউন্সিলর খোরশেদের দ্বিতীয় স্ত্রী দাবি করেছিলেন।
১৭ অক্টোবর রবিবার রাজধানীর কোতোয়ালী থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী (জিডি) করেছেন সাঈদা আক্তার শিউলি। ওই জিডিতে অভিযুক্তরা মারধর করেছেন বলে অভিযোগ তুলেছেন তিনি।
জিডিতে সাঈদা আক্তার শিউলি উল্ল্যেখ করেছেন যে, ১৭অক্টোবর রবিবার সকাল সোয়া ১১টায় ফতুল্লা থানার মামলা নং ৩২, তারিখ-১৬/০৫/২১, ডিজিটাল নিরাপত্তা আইনের মামলার আদালতে চার্জ গঠনের ধার্য তারিখ ছিল। আদালতের কার্যক্রম শেষে মামলার বাদী সাঈদা শিউলি আদালতের বাহিরে মেইন গেটের সামনে তার গাড়িতে ওঠার সময় ওই মামলার বিবাদী মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, আরটিএন ফেরদৌস আক্তার (রেহেনা মুসকান) এবং আফরোজা খন্দকার লুনা বাদী সাঈদা আক্তার শিউলিকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করে এবং মামলা প্রত্যাহার করে নেয়ার জন্য হুমকি প্রদর্শন করে। অন্যথায় বাদী ও তার পরিবারের বড় ধরণের ক্ষতিসাধন করবে বলে হুমকি দেয়। এক পর্যায়ে উপরোক্ত ৩জন সাঈদা শিউলিকে মারধর করে নীলাফুলা জখম করে।
পরবর্তীতে তিনি স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ মিটফোর্ড হাসপাতালের জরুরী বিভাগে চিকিৎসা নেন। যে কারনে তিনি ভবিষতের নিরাপত্তার জন্য তিনি সাধারণ ডায়েরী করেন।