সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
কখনো রাজপথে বিক্ষোভ মিছিলে, কখনো প্রতিবাদ সমাবেশে, কখনো দলকে সংগঠিত করতে কর্মীসভায়, কখনো দলীয় নেতাকর্মীদের খোঁজখবর নিতে ছুটে যাচ্ছেন নেতাকর্মীদের বাসায়। কেউ অসুস্থ্য হচ্ছেন- যাচ্ছেন সেখানেই, কেউ দূর্ঘটনায় আহত হচ্ছেন-যাচ্ছেন সেখানেই। আবার কোর্টে যখন সকাল থেকে বিকেল অবধি নেতাকর্মীরা রাজনৈতিক মামলায় হাজিরা দিচ্ছেন কিংবা জামিনের জন্য আইনি ব্যবস্থায় দৌড়াচ্ছেন। প্রতিদিন সন্ধ্যার পর থেকে নির্দিষ্ট স্থানে বিভিন্ন ওয়ার্ডের নেতাকর্মীদের সাক্ষাত দিচ্ছেন তারা।
এভাবেই কাটছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান ও সদস্য সচিব অ্যাডভোকেট আবু আল ইউসুফ খান টিপু। দিনের ২৪ ঘন্টার মধ্যে ১৮ ঘন্টাই যেনো হয়ে ওঠেছে তাদের রাজনৈতিক কর্মকান্ড। কোর্টে তাদের আইন পেশা পরিচালনার মাঝে বেশির ভাগই দলীয় নেতাকর্মীদের আইনি সহায়তা দেয়ার পেছনে সময় ব্যয় করছেন। এসব কর্মকান্ডে কোনে কার্পণ্যও করছেন না সাখাওয়াত ও টিপু।
৩ নভেম্বর বৃহস্পতিবার রাতে মহানগর বিএনপির সদস্য হাবিবুর রহমান দুলালের অসুস্থ্যতার খবরে বন্দরে তার বাসায় ছুটে যান সাখাওয়াত হোসেন খান ও আবু আল ইউসুফ খান টিপু। সঙ্গে ছিলেন মহানগর বিএনপির সদস্য মাসুদ রানা, নাজমুল হক রানা, শাহিন আহমেদ, বন্দর থানা যুবদলের আহ্বায়ক মহিউদ্দীন শিশির, যুগ্ম আহ্বায়ক জাহিদ খন্দকার সহ নেতাকর্মীরা। এর কয়েক দিন পূর্বে ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক খন্দকার মনিরুল ইসলামের দূঘটনার খবরে তার বাসায় ছুটে যান সাখাওয়াত ও টিপু।