অনলাইন জরিপ: নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনে সাখাওয়াতের পক্ষে সর্বোচ্চ ভোট

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ-৫(সদর-বন্দর) আসনে আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে এমপি হিসেবে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক নারায়ণগঞ্জের আলোচিত আইনজীবী নেতা অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খানকেই দেখতে চায় মানুষ। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম অনলাইন ফেসবুক গ্রুপে নারায়ণগঞ্জের আওয়ামীলীগ, বিএনপি ও জাতীয় পার্টির ৭জন শীর্ষ নেতার উপর জরিপ চালানো হলে সেখানে সবচেয়ে বেশি ভোট পান সাখাওয়াত হোসেন খান। তবে ভোটে দ্বিতীয় অবস্থানে রয়েছেন এই আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য একেএম সেলিম ওসমান।

সূত্রে, অনলাইন নিউজ পোর্টাল সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম এর সান নারায়ণগঞ্জ ফেসবুক গ্রুপে গত ৭ অক্টোবর অনলাইন ভোটিং কার্যক্রম পরিচালিত হয়। ২৪ ঘন্টায় ২৪০ জন ফেসবুক ব্যবহারকারী ভোট প্রদান করেন। ৭জন রাজনীতিকের ছবি ও নাম প্রকাশ করে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মাঝে প্রশ্ন রাখায় হয় নারায়ণগঞ্জ-৫(সদর-বন্দর) আসনে আগামী নির্বাচনে আপনি কাকে এমপি হিসেবে দেখতে চান।

শীর্ষ সাতজন রাজনীতিকদের মধ্যে ছিলেন এ আসনের বর্তমান সংসদ সদস্য ও জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য একেএম সেলিম ওসমান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন খান, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট আনিসুর রহমান দিপু, মহানগর আওয়ামীলীগের সভাপতি আনোয়ার হোসেন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট খোকন সাহা, সাংগঠনিক সম্পাদক জিএম আরাফাত ও জেলা আওয়ামীলীগের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আবু হাসনাত মোহাম্মদ শহীদ বাদল। ২৪ ঘন্টায় ২৪০জন ভোট প্রদান করেন। যেখানে একই সঙ্গে উপরোক্ত কাউকেই নয় কিংবা অন্যান্য পছন্দের প্রার্থীর জন্য ‘না’ ভোটের স্থান রাখা হয়, সেখানে ৪জন ‘না’ ভোট দিয়েছেন।

উপরোক্ত ভোটের মধ্যে সাখাওয়াত হোসেন খান ২০০ ভোট একাই পেয়ে প্রথম হোন। সেলিম ওসমান ২৫ ভোট পেয়ে দ্বিতীয় হোন এবং আনিসুর রহমান দিপু ৪ ভোট পেয়ে ৪র্থ হোন। শহীদ বাদল ২ ভোট পেয়ে ৫ম স্থান এবং খোকন সাহা ও জিএম আরাফাত ১ ভোট করে পেয়ে ৬ষ্ঠ স্থান হোন। তবে এই ভোটিং কার্যক্রম ভিজিট করেন ১ হাজার ২’শ ফেসবুক ব্যবহারকারী।

এখানে উল্লেখ্যযে, এই ভোটিং জরিপ কোনোভাবেই স্থানীয় সংসদীয় আসনের প্রকৃতি ভোটার কিংবা জনগণের জরিপ নয়। এটা শুধুমাত্র সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফেসবুক ব্যবহারকারীদের মধ্যে জরিপ চালানো হয়। শুধুমাত্র ফেসবুক ব্যবহারকারীরাই তাদের পছন্দের প্রার্থীকে ২৪ ঘন্টার মধ্যে ভোট প্রদান করার সুযোগ পান।