সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা ও প্রয়াত রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমানের ৪৩তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির একাংশের উদ্যোগে মিলাদ, দোয়া ও প্রীতি ভোজের আয়োজন করা হয়। ৩০ মে বৃহস্পতিবার বাদ যোহর নারায়ণগঞ্জ মহানগরীর ২৩নং ওয়ার্ডস্থ কবিলের মোড় এলাকায় এ আয়োজন করা হয়।
মিলাদ দোয়া ও প্রীতি ভোজের পুর্বে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মহানগর বিএনপির সাবেক যুগ্ম-আহবায়ক ও বন্দর উপজেলার সাবেক চেয়ারম্যান আতাউর রহমান মুকুল বলেন, শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান এমন একজন ব্যক্তি ছিলেন যিনি একটি তলাবিহীন দেশের হাল ধরে ছিলেন। দেশের মানুষ এখন সব ভুলে যাচ্ছে, ২৬শে মার্চ যদি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা না দিতো তাহলে দেশ আজকে স্বাধীন হতো না। সেই সময় আওয়ামীলীগের অনেক বড় বড় নেতা ছিলো কিন্তু কেউ পাকিস্তানের বিরুদ্ধে স্বাধীনতার ঘোষনার দ্বায়িত্ব নেন নি। কিন্তু শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান স্বাধীনতার ঘোষনা দিয়ে বসে থাকেননি তিনি রনাঙ্গনে যুদ্ধ করেছেন। আর তা যদি না হয়ে থাকে তাহলে কেন ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবস পালন করা হয়।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে মহানগর বিএনপির সাবেক ভারপ্রাপ্ত সাধারণ সম্পাদক আব্দুস সবুর খান সেন্টু বলেন, ১৯৭৫ সালে এদেশে একদলীয় শাসন ব্যবস্থা কায়েম করা হয়েছিলো। সংবাদপত্রের স্বাধীনতা হরন করা হয়েছিলো। সে সময় দিশেহারা জাতির পাশে এসে দাঁড়িয়েছিলো শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান।
এসময় আরও উপস্থিত ছিলেন, ওই অংশের সদর থানা বিএনপির আহবায়ক হাজী ফারুক হোসেন, সদস্য সচিব আওলাদ হোসেন, যুগ্ম-আহবায়ক আবুল কালাম আজাদ, রাশেদ আহম্মেদ টিটু, বন্দর থানা বিএনপির আহবায়ক হান্নান সরকার, সদস্য সচিব শরীফুল ইসলাম শিপলু, যুগ্ম-আহবায়ক সুলতান আহম্মেদ, মোস্তাক আহম্মেদ, আল-মামুন, বন্দর উপজেলা বিএনপির আহবায়ক বিল্লাল হোসেন।
এ ছাড়াও কলাগাছিয়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি শহীদ মেম্বার, সাংগঠনিক সম্পাদক স্বপন মাহমুদ, ধামগড় ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি আব্দুল হামিদ ভাষানী, সাধারণ সম্পাদক আমির হামজা, বন্দর থানা বিএনপি নেতা হুমায়ুন মোল্লা, ফারুক চৌধুরী, মহিবুল, রোমান চৌধুরী, আলম, জিপু সহ মহানগর বিএনপির বিভিন্ন থানা, ইউনিয়ন ও ওয়ার্ডের নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।