সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:
নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদ প্রাঙ্গনে গত ১৬ ডিসেম্বর বিজয় দিবস পালনে ফুল দেয়া নিয়ে সংঘর্ষের ঘটনার জের ধরে একইরাতে শম্ভুপুরা ইউনিয়নের সাতগ্রামে যুবদল নেতা আমির হোসেন বিন ইয়ামিনের উপর হামলা চালিয়ে মারাত্মক জখম করেছে সাবেক প্রতিমন্ত্রী রেজাউল করিমের অনুসারী আওয়ামীলীগ ও জাতীয় পার্টির লোকজনসহ সন্ত্রাসী বাহিনী।
মারাত্মক জখমী শয্যাশয়ী আমির হোসেন বিন ইয়ামিনকে দেখতে গিয়েছেন কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য ও উপজেলা বিএনপি সভাপতি আজহারুল ইসলাম মান্নান।
২২ ডিসেম্বর রবিবার বিকেলে সোনারগাঁ উপজেলার শম্ভুপুরা ইউনিয়ন সাতগ্রামে যুবদল নেতা আমির হোসেন বিন ইয়ামিনের বাড়ীতে যান নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে আজহারুল ইসলাম মান্নান।
এই বিষয় আজহারুল ইসলাম মান্নান বলেন, যারা এই হামলার করছে তাদের বিরুদ্ধে আইন অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তারা চিকিৎসা সমস্ত দায়িত্ব নিলাম। তাকে আমি ও আমার দলের পক্ষে থেকে আর্থিক সহযোগিতা করে গেলাম।
এই সময় উপস্থিত ছিলেন শম্ভুপুরা ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক শফিকুল ইসলাম, শম্ভুপুর ইউনিয়ন বিএনপির সিনিয়র সহসভাপতি ইকবাল হোসেন, সহসভাপতি গাজী মালেক, খালেক তালুকদার, ইকবাল হোসেন, সিনিয়র যুগ্ম সম্পাদক মতিন মাতবর, ইউনিয়ন বিএনপির নেতা আবু বক্কর, ইকবাল হোসেন, মিজান, ওমর সানি ফারুক, তাওলাদ হোসেন, সোলাইমান, কাউছার, আল আমিন, সোনারগাঁ উপজেলা শ্রমিকদলের সাধারণ সম্পাদক জুয়েল, নিশাত, সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক কাউছার-১, আমির হোসেন, কাউছার আহমেদ, সোনারগাঁ উপজেলা যুবদলের আহবায়ক সদস্য আতাউর রহমান আমিনুল, মকবুল, নোবেল মীর, আল আমিন, সোনারগাঁ পৌর যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক আলআমিন, সোনারগাঁ উপজেলা যুবদল নেতা তরিকুল ইসলাম, ইমরান ফারুক, আরিফ হোসেন বাবু, ইউসুফ, শম্ভুপুরা ইউনিয়ন যুবদল নেতা জুয়েল, সোহেল ভান্ডারী, গফুর, নাসির, সোলাইমান, কামাল, আলআমিন, রফিক, মাসুম, শাহপরান, ফয়েজ, সোনারগাঁ উপজেলা ছাত্রদল নেতা আমিনুল, রিফাত, তুষার প্রমুখ।
আমির হোসেন বিন ইয়ামিন বলেন, আমি এখনও নিরাপক্তাহীনতায় ভুগছি। আমি চায় প্রশাসন এটার সুষ্ঠু বিচার করবেন। আজ আমার নেতা সোনারগাঁয়ের গণমানুষের নেতা সবসময় খোখোঁজখব নিতাছে। আজ আমার বাসায় দেখতে আসছে সবসময় আমার পাশে আছে আমার নেতা আশ্বাস দিসে।