বন্দরে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে ১৭ অভিযোগ!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের বন্দরের ৮নং ঘারমোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষিক আমেনা খাতুনের বিরুদ্ধে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালকের কাছে লিখিত অভিযোগ দাখিল করেছেন বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির ৮ জন সদস্য। বিদ্যালয়ের সভাপতির স্বাক্ষর জালিয়াতি করে ব্যাংক থেকে প্রায় লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ, স্বেচ্ছাচারিতা, দায়িত্বহীনতা ও অনিয়মসহ ১৭টি অভিযোগ তুলে ওই অভিযোগটি দাখিল করা হয়।

অভিযোগে উল্ল্যেখ করা হয়- প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুন ২০১৩ সালে এই বিদ্যালয়ে যোগদানের পর থেকেই অব্যাহতভাবে দুনীতি, স্বেচ্ছাচারিতা, অনিয়ম, দায়িত্ব পালনে অবহেলা সহ বিদ্যালয়ের সরকারি-বেসরকারি অর্থ আত্মসাৎ করে আসছেন। কমিটির পক্ষ থেকে তাকে একাধিকবার সতর্ক করার পরও কমিটির নিষেধাজ্ঞার তোয়াক্কা না করে তিনি মনগড়াভাবেই তার কর্মকান্ড চালিয়ে যাচ্ছেন।

আরও অভিযোগ করা হয়- নিয়ম অনুুযায়ী এক মাস অন্তর অন্তর ম্যানেজিং কমিটির সভা আহবানের কথা থাকলেও নিজ উদ্যোগে তিনি সভা আহবান করেন না। কমিটির সদস্যরা কখনো কখনো সভা আহবান করলেও নানা অজুুহাতে তিনি সভায় অনুপুস্থিত থাকেন। প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা মোতাবেক বছরের পহেলা জানুয়ারী প্রতিটি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে শিক্ষক, অভিভাবক ও স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গদের নিয়ে উৎসবমুখর পরিবেশে বই বিতরণ করা হলেও আমেনা খাতুন কেবল কতিপয় শিক্ষককে নিয়েই বই বিতরণ করে থাকেন। এ কারণে ম্যানেজিং কমিটি ও এলাকাবাসীর মাঝে ব্যাপক ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।

অভিযোগ করা হয়- বিদ্যালয়ের আয় ব্যয়ের হিসাব তিনি কমিটির নিকট কখনো উপস্থাপন করেন না। সম্প্রতি তিনি বিদ্যালয়ের জন্য আসা ২০১৬-২০১৭, ২০১৭-২০১৮ অর্থ বছরের স্লিপ বরাদ্ধের আশি হাজার টাকা এবং বিদ্যালয়ের পুুরাতন দো-চালা ঘর বিক্রিরব ত্রিশ হাজার টাকা কোন প্রকার রেজুুলেশন না করে ভাউচার ছাড়াই খরচ দেখিয়ে এবং ম্যানেজিং কমিটির সভাপতি বুলবুল আহমেদের স্বাক্ষর জালিয়াতি করে তা ব্যাংক থেকে উত্তোলন করে আত্মসাত করেন।

এ ছাড়াও ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপনকালে বেশ কয়েকটি গাছ কেটে ২০ হাজার টাকা বিক্রি করা হয় সেই টাকাও আত্মসাৎ করেন। বিদ্যালয়ের বিদু্যুৎ বিল বাবদ ১৫ হাজার টাকারও কোন হিসাব অদ্যাবধি দেননি তিনি। এ প্রতিষ্ঠানে যোগদানের আগেও ২০১৩ সালে চুনাভূড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক থাকাকালে অর্থ কেলেংকারীসহ বিভিন্ন অভিযোগ রয়েছে। ভুক্তভোগ সদস্যরা তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য সংশ্লিস্ট কর্তৃৃপক্ষের আশু কার্যকরি ব্যবস্থা গ্রহণের দাবি জানান ওই অভিযোগ পত্রে।
তবে এত্তসব অভিযোগের বিষয়ে প্রধান শিক্ষক আমেনা খাতুনের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করেও এই রিপোর্ট লেখার সময় তাকে পাওয়া যায়নি।

দুই দুষ্ট লোক যুবদলের একনিষ্ঠ নষ্ট করতে চায়: মনিরুল ইসলাম মনু ও সহিদুল ইসলাম রিপন

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ যুবদলের রাজনীতি নিয়ে চলছে ব্যাপক আলোচনা সমালোচনা। এ সমালোচনা সৃষ্টি করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল। বন্দর উপজেলা যুবদলের কমিটি গঠন করার পর তা কেন্দ্রীয় যুবদল স্থগিত করেছে। তবে বন্দর উপজেলা যুবদলের বর্তমান কমিটিকে পাস কাটিয়ে রাতের আধারে কমিটি গঠন করায় মহানগর যুবদলের শীর্ষ দুই নেতা ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েছেন। এদিকে বন্দর উপজেলা যুবদলের সভাপতি ও সেক্রেটারি বন্দরের যুবদলের নেতাকর্মীদের উদ্দেশ্যে বিবৃতি দিয়েছেন।

৯ এপ্রিল মঙ্গলবার বন্দর উপজেলা যুবদলের সভাপতি মনিরুল ইসলাম মনু ও সেক্রেটারি সহিদুল ইসলাম রিপন এক যৌথ বিবৃতিতে বন্দর উপজেলা যুবদলের নেতাকর্মীদের বিভ্রান্ত না হওয়ার আহ্বান জানিয়ে বলেন, বন্দর উপজেলা যুবদলের নির্বাচিত কমিটিতে না জানিয়ে একঘেয়ামীভাবে অসাংগঠনিক লোকদের দিয়ে কমিটি গঠন করায় কেন্দ্রীয় যুবদল সেই কমিটি স্থগিত করেছে। কেন্দ্রের পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত উপজেলা যুবদলের কমিটি গঠন করা যাবেনা।

তারাও আরও বলেন, বন্দর উপজেলা যুবদল দীর্ঘদিন ধরে একসাথে মিলেমিলে কাজ কওে আসছে। কিন্তু ২/১ জন দুষ্ট লোক বন্দর উপজেলা যুবদলে বিরোধ সৃষ্টি করে দলের একনিষ্ঠ নষ্ট করতে চায়।

প্রতিটি ইউনিয়নের নেতাকর্মীদের প্রতি অনুরোধ রেখে তারা বলেন, ওইসব দুষ্ট লোকের কথায় কান দিবেন না। কেন্দ্রের নির্দেশ যখন আসবে তখন আমরা আপনাদের সবাইকে নিয়ে আবার একটি সুন্দর সাংগঠনিক সুশৃঙ্খল মেধা সম্পন্ন পরিক্ষিত দল প্রেমিক কর্মীদের নিয়ে কমিটি করব। সবাইকে ধৈর্য্য ধরার অনুরোধ রইলো।’

অন্যদিকে জানাগেছে, নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের বাহিরে বন্দরের ৫টি ইউনিয়ন এলাকা নিয়ে মহানগর যুবদলের ঘোষণা করা বন্দর উপজেলা যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠনের ১২ ঘন্টার মধ্যে তা স্থগিত করেছে কেন্দ্রীয় যুবদল। ৬ এপ্রিল শনিবার বন্দরে ১৯ সদস্য বিশিষ্ট আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন করেন নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ও সেক্রেটারি মমতাজ উদ্দীন মন্তু। কমিটি গঠনের ১২ ঘন্টার মধ্যেই এই কমিটির সকল কার্যক্রম স্থগিত রাখার নির্দেশ দিয়েছে কেন্দ্রীয় যুবদলের কমিটি।

আরও জানাগেছে, ২০১২ সালে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের আহ্বায়ক কমিটি গঠনের পর থেকে বন্দরের ৫টি ইউনিয়ন তৎকালীন জেলা যুবদল দাবি করে আসছিল। ওই সময় কেন্দ্রীয় যুবদলের নেতারা ৫টি ইউনিয়ন জেলার আওতাধীন থাকবে বলে একটি চিঠিও দিয়েছিলেন। কিন্তু জেলা যুবদলের তৎকালীন সভাপতি ও সেক্রেটারি বিরোধ থেকে সরে দাড়িয়ে ৫টি ইউনিয়ন পরিচালনার জন্য মহানগর কমিটিকে সুযোগ করে দেয়। যার ফলে সেখানে বন্দর উপজেলা যুবদলের কমিটি গঠন করেছিল মহানগর যুবদল। সেই সঙ্গে সিটি কর্পোরেশনের ভিতরের এলাকা নিয়ে বন্দর থানা যুবদলের কমিটিও গঠন করে মহানগর যুবদল।

এর আগে জেলা যুবদলের আওতাধীন দাবি করে বন্দর উপজেলা যুবদলের ব্যানার নিয়ে ঢাকায় এক কর্মসূচিতে যোগদান করতে গেলে মহানগর যুবদলের নেতাকর্মীদের দ্বারা মারধরের শিকার হন বন্দর উপজেলা ছাত্রদলের সাবেক সভাপতি মহিউদ্দীন শিশির।

ওই ঘটনায় প্রতিবাদ জানিয়ে বন্দরে তৎকালীন জেলা বিএনপির সভাপতি বর্তমান চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা তৈমূর আলম খন্দকার ও মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদের বিরুদ্ধে জুড়া ঝাড়ু মিছিল করেছিলেন কেন্দ্রীয় ওলামাদলের সহ-সভাপতি মুন্সী সামসুর রহমান খান বেনু ও বন্দর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম হিরন। পরবর্তীতে তৎকালীন জেলা যুবদলের সভাপতি ও সেক্রেটারি বিরোধ এড়াতে মহানগর যুবদলের উপর ছেড়ে দেয় ওই ৫টি ইউনিয়ন। কিন্তু বর্তমান জেলা যুবদল সেই ৫টি ইউনিয়ন নিজেদের দাবি করায় আবারো মহানগর ও জেলা যুবদলের মধ্যে বিরোধের সৃষ্টি হয়েছে। ওই এলাকা থেকে জেলা ও মহানগর যুবদলের দুটি কমিটিতেই নেতাদের পদে রাখা হয়েছে।

কমিটির কার্যক্রম স্থগিতের বিষয়ে কেন্দ্রীয় যুবদলের দপ্তর বিষয়ক সম্পাদক কামরুজ্জামান দুলাল ‘সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম’কে বলেন, বন্দর উপজেলা যুবদলের কমিটি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে। কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সেক্রেটারির নির্দেশ এই কমিটির কার্যক্রম স্থগিত রাখা। এ বিষয়ে নারায়ণগঞ্জের যুবদলের নেতাদের জানানো হয়েছে।’

তিনি আরও বলেন, এখন কাগজের মাধ্যমে এভাবে কমিটি হবেনা। সকল কমিটি এখন সম্মেলনের মাধ্যমে গঠন করা হবে।’

বন্দর উপজেলার ৫টি ইউনিয়ন জেলা নাকি মহানগর কমিটির আওতাধীন থাকবে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এ বিষয়ে আমরা পরে সিদ্ধান্ত জানাবো। আপাতত আমরা এ বিষয়ে কিছু বলছিনা। মহানগর যুবদল বন্দরে যে কমিটি গঠন করেছে সেটা আমরা স্থগিত করেছি।’

এদিকে জেলা যুবদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু দাবি করেছেন- বন্দরে সিটি কর্পোরেশনের বাহিরের ৫টি ইউনিয়ন জেলা যুবদলের আওতাধীন হিসেবেই রাখা হয়েছে। ওই ৫টি ইউনিয়ন থেকে অনেক নেতাদের জেলা যুবদলে রেখেই জেলা যুবদলের পূর্ণাঙ্গ কমিটি অনুমোদন করেছেন কেন্দ্রীয় যুবদলের সভাপতি ও সেক্রেটারি।

তবে এ বিষয়ে জানতে চাইলে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ বলেন, কেন্দ্রীয়ভাবে আমাদের জানানো হয়েছে আলোচনার মাধ্যমে কমিটি গঠন করতে। আমরা আলোচনার মাধ্যমেই গঠন করব। আর সীমানা নিয়ে কোন জটিলতা নাই। ৫টি ইউনিয়ন মহানগর যুবদলের আওতাধীন থাকবে।’

৬ এপ্রিল শনিবার নজরুল ইসলামকে আহ্বায়ক ও শাহাদুল্লাহ মুকুলকে সদস্য সচিব করে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ও সেক্রেটারি মমতাজ উদ্দীন মন্তু ১৯ সদস্য বিশিষ্ট একটি আহ্বায়ক কমিটির অনুমোদন দেন। বন্দর উপজেলা যুবদলের বর্তমান কমিটি বিলুপ্ত ঘোষণা করে ৯০ দিনের জন্য এই ১৯ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি অনুমোদন করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল।

কমিটিতে যুগ্ম আহ্বায়ক হিসেবে পারভেজ খান ও সদস্য হিসেবে রয়েছেন মনিরুল ইসলাম মনু, মোঃ রুবেল মিয়া, বাবুল হোসেন মেম্বার, আবদুস সাত্তার, মোঃ মামুন ভূইয়া, মোঃ জাহিদ খন্দকার, আল-মামুন প্রধান, মোঃ নুর হোসেন, গোলজার হোসেন ভূইয়া, মোঃ আসাবুদ্দিন, মোঃ শিপন মাহমুদ, মোঃ বর জাহান, সেলিম খন্দকার, কামরুল ইসলাম, জাহিরুল খন্দকার জনি, সম্রাট হাসান সুজন।

ফতুল্লায় ৪ মাদক বিক্রেতা গ্রেপ্তার

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লা মডেল থানা পুলিশ গত ২৪ ঘন্টায় মাদক বিরোধী অভিযান চালিয়ে ১শ‘ গ্রাম গাঁজা ৭৫ পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ ৪ মাদক বিক্রেতাকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।

পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ফতুল্লা থানা পুলিশ গত ৮ এপ্রিল রাতে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে ফতুল্লা এলাকা থেকে ১শ গ্রাম গাঁজাসহ হাসমতের ছেলে নজরুল ইসলামকে গ্রেপ্তার করেছে। থানার আরেকটিম কাশীপুর এলাকা থেকে ৫৫পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ আবদুল আজিজের ছেলে কাউসারকে গ্রেপ্তার করেছে।

অপরদিকে ফতুল্লার হাজীগঞ্জ ফাঁড়ি পুলিশ ২০পিস ইয়াবা ট্যাবলেটসহ মাহমুদপুর এলাকা থেকে আবদুস সাত্তারের ছেলে ফিরোজ মিয়া ও আবদুল আজিজের ছেলে পিন্টুকে গ্রেপ্তার করেছে। এ ব্যাপারে ফতুল্লা মডেল থানায় পুলিশ বাদী হয়ে মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ আইনে মামলা দায়ের করেছে।

ফতুল্লার কানাইনগরে ব্যবসায়ী অপহরণ, থানায় মামলা

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলী এলাকার ঝুট ব্যবসায়ী সেলিম চৌধুরীকে অপহরণ করে মুক্তিপণ হিসেবে ১ লাখ টাকা দাবি করছে অজ্ঞাতনামা অপহরণকারী। এ ব্যাপারে ফতুল্লা মডেল থানায় রোহানা আক্তার রেখা বাদী হয়ে অজ্ঞাতনামা আসামীর বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছেন।

এ মামলার অভিযোগে জানা যায়, ফতুল্লার বক্তাবলী কানাইনগর এলাকার মো. সেলিম চৌধুরী ঝুট ব্যবসা করেন। প্রতিদিনের মত তিনি গত ৩১ মার্চ সকাল সাড়ে ১১টায় সেলিম তার বাসা থেকে বের হয়। এরপর তিনি আর বাসায় ফিরে যায়নি। তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। তাকে না পেয়ে পরিবারের লোকজন থানাসহ প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরে ঘুরেছেন। এরপরও তার সন্ধ্যান মিলেছে না।

একপর্যায়ে অজ্ঞাতনামা লোক তার স্ত্রীর ফোনে ফোন দিয়ে গত ৬ এপ্রিল মুক্তিপণ হিসেবে ১ লাখ টাকা দাবী করে। তাদের দাবীকৃত টাকা না পেয়ে নানা হুমকি দেয় অপহরণকারীরা। এ বিষয়ে অপহৃত সেলিমের স্ত্রী ফতুল্লা মডেল থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

ফতুল্লার কানাইনগর ছোবহানিয়া স্কুলে চুরি

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লার বক্তাবলী ঐতিহ্যবাহী কানাইনগর ছোবহানিয়া স্কুল এন্ড কলেজের অফিস কক্ষের জানালার গ্রীল কেটে অজ্ঞাতনামা চোর প্রবেশ করে নগদ ৮৭ হাজার টাকা ও একটি ল্যাপটপ চুরি করে নিয়েছে। এ ঘটনা ঘটেছে গত ৬ এপ্রিল বিকেল ৫টা হতে পরের দিন ৭ এপ্রিল সকাল ৭টার মধ্যে যেকোন সময়। এ ব্যাপারে প্রতিষ্ঠানের অধ্যক্ষ মো. আমজাদ হোসেন বাদী হয়ে ফতুল্লা মডেল থানায় লিকিত অভিযোগ দায়ের করেছে।

এ অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ফতুল্লার বক্তাবলী কানাইনগর ছোবহানিয়া স্কুল এন্ড কলেজ। এই প্রতিষ্ঠানের দুই স্তরে প্রায় ৫ হাজার শিক্ষার্থী রয়েছে। এই প্রতিষ্ঠানটি ফতুল্লা থানাধীন এলাকার মধ্যে বেশ পরিচিত এবং স্বনামধন্য প্রতিষ্ঠান। গত ৬ এপ্রিল বিকেল ৫টায় প্রতিষ্ঠানের অফিস কক্ষে তালাবদ্ধ করে শিক্ষক ও অফিস সহকারী বাসায় চলে যায়। ঐ রাতেই কে বা কারা অজ্ঞাতনামা চোর বা চোরের সংগোপনে নির্জনে অফিসের পেছনের জ¦ানালার গ্রীল কেটে প্রবেশ করে। এরপর অফিসের ভেতরের আলমারী ভেঙ্গে নগদ ৮৭ হাজার ৮শ ৪৪ টাকা এবং একটি দাবী ল্যাপটপ চুরি করে নেয়।

পরের দিন সকাল ৭টায় স্কুলে এসে অফিসের আলমারীর তালা ভাঙ্গা দেখাতে পায় অফিস সহকারী ও শিক্ষকরা। পরে থানা পুলিশ গিয়ে ঘটনাস্থল তদন্ত করে আসে। পুলিশ জানায় চুরির ঘটনা সত্য তবে আরো একটু তদন্ত করে মামলা নেব। চোর যে হোক তাকে ছাড় দেয়া হবে না।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদে ইউএনও নাহিদা বারিকে ফিরলো গতি

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদে নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হিসেবে যোগদান করেছেন সুদক্ষ সরকারি কর্মকর্তা সেই নাহিদা বারিক। যিনি নারায়ণগঞ্জে এর আগে এসিল্যান্ড ও জেলা প্রশাসনে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে দায়িত্ব পালন করে আলোচিত হয়ে ওঠেছিলেন। এবার তার যোগদানের পর নারায়ণগঞ্জ উপজেলা পরিষদে প্রায় এক বছর পর আইনশৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। তার যোগদানের মাধ্যমে উপজেলা পরিষদে কাজের গতি ফিরে পেয়েছে।

জানাগেছে, ৮ এপ্রিল সোমবার সকালে নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা পরিষদের সভা কক্ষে এ মাসিক আইনশৃংখলা কমিটির সভাটি অনুষ্ঠিত হয়। দীর্ঘদিন যাবত মাসিক আইনশৃঙ্খলা কমিটির সভা না হওয়ায় সভায় উপস্থিত অনেকে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

তবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) নাহিদা বারিক সবাইকে আশ্বস্ত করেছেন আগামীতে প্রতি মাসে নিয়মিত উপজেলা পরিষদে উপজেলা আইনশৃংখলা কমিটির সভা অনুষ্ঠিত হবে।

উপজেলার আইনশৃংখলা কমিটির মাসিক সভা শেষে পরিষদের চেয়ারম্যানেরা সদ্য যোগদানকারী উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা বারিককে ফুল দিয়ে বরণ করেন এবং ফুলের শুভেচ্ছা জানান। এসময় তারা উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড সহ সকল বিষয় উপজেলা প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করেন।

নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা নাহিদা বারিকের সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন- নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার চেয়ারম্যান অ্যাডভোকেট আবুল কালাম আজাদ বিশ্বাস, মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান ফাতেমা মনির, নারায়ণগঞ্জ সদরের সহকারী কমিশনার (ভূমি) রেজওয়ান ইসলাম, ফতুল্লার সহকারী কমিশনার (ভূমি) তরিকুল ইসলাম, সিদ্ধিরগঞ্জের সহকারী কমিশনার (ভূমি) আনিসুল ইসলাম, বক্তাবলী ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান শওকত আলী, এনায়েতনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান, কুতুবপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল আলম সেন্টু, গোগনগর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নওশেদ আলী, আলীরটেক ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মতিউর রহমান, ফতুল্লা ইউনিয়ন পরিষদের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান লুৎফর রহমান স্বপন এবং সদর মডেল থানা পুলিশের পরিদর্শক জয়নাল আবেদীন প্রমুখ।

ফতুল্লায় অপহরণের অভিযোগে প্রতারক বুলু র‌্যাবের হাতে গ্রেপ্তার

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের ফতুল্লায় প্রতারক বুলুুকে অপহরণের অভিযোগে র‌্যাপিড এ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র‌্যাব-১১) গ্রেপ্তার করেছে। ৯ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে র‌্যাব-১১ এর অপারেশন অফিসার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জসিমউদ্দীন চৌধুরী এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানান।

র‌্যাব জানায়- গত ১৩ মার্চ মোসাঃ নাজমা বেগম নামের এক মহিলা র‌্যাব-১১ নারায়ণগঞ্জ বরাবর একটি অভিযোগনামা দেন যে, তার স্বামী মোঃ মাজেদ আলী গত ১০ মার্চ ৬টার পর হতে নিখোঁজ রয়েছেন। এ সংক্রান্ত তিনি ফতুল্লা থানায় একটি জিডি করেন। অভিযোগে উল্ল্যেখ করেন তারা স্বামী স্ত্রী বিদেশ যাওয়ার উদ্দেশ্যে মহিউদ্দিন বুলু নামের এক আদম ব্যবসায়ীর কথায় তারা পাবনা থেকে নারায়ণগঞ্জে আসেন। বুলু তাদেরকে ফতুল্লার টাগারপাড় এলাকায় একটি ভাড়া বাসায় রাখে।

এ ছাড়াও পাসপোর্ট, ভিসা, মেডিক্যাল ও বিভিন্ন কাজের কথা বলে বুলু তাদের কাছে থেকে ২ লক্ষাধিক টাকা হাতিয়ে নেয়। বুলু তাদের বিদেশ না নিয়ে নানা ছলচাতুরি করে কালক্ষেপণ করতে থাকে। গত ১০ মার্চ বিকালে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে কৌশলে মাজেদ আলীকে বাসা থেকে ডেকে নিয়ে যায়। রাতে বুলু ফিরে আসলেও মাজেদ আলী আর ফিরে আসেনি। তখন থেকে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়। অন্য দিকে মহিলা তার স্বামীর জন্য কান্নাকাটি শুরু করলে বুলু কৌশলে পালিয়ে যায়।

র‌্যাব আরও জানায়- অভিযোগ প্রাপ্তির পর র‌্যাব-১১ এর একটি বিশেষ গোয়েন্দা দল নিখোঁজ মাজেদ আলীর সন্ধান ও সন্দেহভাজন মহিউদ্দিন বুলুকে গ্রেপ্তারের জন্য গোয়েন্দা কার্যক্রম শুরু করে । বেশ কয়েকটি স্থানে অভিযান চালিয়ে সর্বশেষ গত ৮ সোমবার রাত সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা মডেল থানাধীন, শিবু মার্কেট এলাকা হতে মহিউদ্দিন বুলুকে আটক করা হয়।

র‌্যাব জানায়- গ্রেপ্তারকৃতকে জিজ্ঞাসাবাদ ও প্রাথমিক অনুসন্ধানে জানা যায়, মহিউদ্দিন বুলু পেশায় একজন আদম ব্যবসায়ী। তার বাড়ী মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া থানাধীন গোয়াগাছিয়া এলাকায়। সে মাজেদ আলীর কাছ থেকে পাসপোর্ট তৈরী, ভিসা, মেডিক্যাল ও ভিবিন্নি কাজের কথা বলে দুই লক্ষ টাকা হাতিয়ে নেয়। বুলু টাকা আতœসাৎ করার জন্য গত ১০ মার্চ বিকেল তিনটার দিকে ঘুরতে যাওয়ার কথা বলে কৌশলে মাজেল আলীকে বাসা থেকে মুন্সিগঞ্জে মেঘনা নদীতে নিয়ে যায় ও সেখানে বুলু ও তার ৩/৪ জন বন্ধুসহ আনুমানিক ৮টা পর্যন্ত অবস্থান করে।

পরবর্তীতে রাতে বুলু বাসায় ফিরে আসলেও মাজেদ আলী আর ফিরে আসেনি। তখন মহিলা তার স্বামী মাজেদ আলীর কথা জিজ্ঞাসা করলে সে জানায় বিদেশ নেওয়ার ব্যাপারে মাজেদ আলীর সাথে তার ঝগড়া হয়। ঝগড়ার এক পর্যায়ে মাজেদ আলী তার হাতের কনিষ্ট আঙ্গুলে কামড় দেয়। পরবর্তীতে ঐ মহিলাসহ বুলু স্থানীয় আলম মেডিক্যাল হলে ডাক্তার মোঃ খোরশেদ আলমের কাছে চিকিৎসা নেয়। বুলুর চিকিৎসা শেষে বাসায় ফেরার পরও মাজেদ আলী বাসায় না আসায় স্ত্রী নাজমা বেগম কান্নাকাটি শুরু করলে মহিউদ্দিন বুলু কৌশলে পলায়ন করে।

এরই প্রেক্ষিতে অভিযুক্ত মহিউদ্দিন বুলুর ও নিখোঁজ মাজেদ আলীর মোবাইল কল লিষ্ট ও ঘটনার দিনের গতিবিধি পর্যালোচনা করে দেখা যায় ঐ দিন তারা নারায়ণগঞ্জ থেকে বিকেলে মুন্সিগঞ্জ জেলার গজারিয়া মেঘনা নদীর তীর এলাকায় অবস্থান করে। ধারণা করা যায় মাজেদ আলীকে গুম করার সময় তাদের ধস্তাধস্তিরর এক পর্যায়ে মাজেদ আলী মহিউদ্দিন বুলু হাতের কনিষ্ট আঙ্গুলে কামড় দেয়। আঙ্গুলের আঘাত প্রাপ্ত স্থানে ২/৩ টি সেলাই দেয়া হয়। এতে ধারণা করা হয় বুলু ও তার সহযোগীরা মিলে টাকা আত্মাসাতের উদ্দেশ্য মাজেদ আলীকে গুম করেছে। গত ৮ এপ্রিল রাত সাড়ে ১০টায় নারায়ণগঞ্জ জেলার ফতুল্লা মডেল থানাধীন, শিবু মার্কেট এলাকা হতে গ্রেপ্তার করা হয়। বর্তমানে গোয়েন্দা নজরদারির মাধ্যমে অজ্ঞাত আরোও ৩/৪ জন বুলুর সহযোগীদের গ্রেপ্তাতারের কার্যক্রম অব্যাহত রয়েছে। মহিউদ্দিন বুলুর বিরুদ্ধে ফতুল্লা থানায় আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন।

নারী সম্মানিত হলে সমাজ আলোকিত হবে: কাউন্সিলর খোরশেদ

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

দারিদ্র্য বিমোচন প্রকল্পের আওতায় দরিদ্র নারীদের সমন্বয়ে সিডিসি গঠনের লক্ষে ৯ এপ্রিল মঙ্গলবার বিকেলে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের গলাচিপা এলাকার একাংশ, চাষাড়া রেললাইন বস্তি ও ডিএন রোড এলাকার প্রায় পাচঁ শতাধিক দরিদ্র নারীদের সাথে মত বিনিময় করেন সিটি কর্পোরেশনের ১৩নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ।

মত বিনিময়কালে কাউন্সিলর খোরশেদ বলেন, এ প্রকল্পের মাধ্যমে নারীদের স্বাস্থ্য সেবা, তাদের সন্তানদের শিক্ষা সহায়তা, বেকারদের কর্মক্ষম করার জন্য ড্রাইভিং সহ হাতের কাজ শেখানো ও চাকুরীর ব্যাবস্থা, ক্ষুদ্র ঋণ প্রদান, বিশুদ্ধ পানির জন্য সাম্বারসিবল পাম্প স্থাপন, স্বাস্থ্য সম্মত টয়লেট ও গোসল খানা প্রদান, মাতৃত্বকালীন ভাতা প্রদান সহ সঞ্চয় চালু করা হবে। তিনি দারিদ্র্য বিমোচনে নারীদের এগিয়ে আসার আহবান জানান। তিনি নারীরা পরিবার পরিচালনা করে, সন্তান পালন করেন, নারীর হাতেই জাতির ভবিষ্যত। তাই নারীর উন্নয়ন হলেই জাতি উন্নত হবে।

এ সময় আরো উপস্থিত ছিলেন সিটি কর্পোরেশনের হাউজিং প্রকল্পের সচিব মিতু দেবনাথ মায়া, সিডিসি নেত্রী স্বপ্না রানী দে, ইতি রানী ঘোষ, ১৩নং ওয়ার্ড সচিব আলী সাবাব টিপু, কাজী রবিন, ও সিডিসির নেতৃবৃন্দ।

তৈমূর আলমের বাড়িতে হচ্ছেনা এবার পহেলা বৈশাখের প্রীতিভোজ

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার রূপগঞ্জে অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের বাড়িতে এবার পহেলা বৈশাখী পালন করা হচ্ছেনা। ৯ এপ্রিল মঙ্গলবার এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে রূপসী খন্দকার বাড়ির পক্ষ থেকে খন্দকার তুহিন পারভেজ আলাল এর সত্যতা জানান।

তিনি জানান, রূপসী খন্দকার বাড়ীর পক্ষ থেকে অতি দু:খের সহিত জানানো যাচ্ছে যে, আবহমান বাংলার ঐতিহ্যবাহী নববর্ষ উপলক্ষে ১লা বৈশাখে খন্দকার বাড়ীতে প্রতি বৎসর ব্যাপক প্রীতিভোজের আয়োজন হয়ে আসছে। কিন্তু যে কৃষি জমিতে দীর্ঘদিন যাবৎ প্রীতিভোজের প্যান্ডেল স্থাপন করা হতো সেই জায়গাটি জলাবদ্ধতার কারণে বর্তমানে পানির নিচে থাকায় এ বৎসর বৈশাখী ও দোয়া অনুষ্ঠান করা সম্ভব হচ্ছেনা বিধায় আমরা দু:খিত ও ক্ষমা প্রার্থী।

তিনি আরও জানান, রূপসী গ্রাম তথা অনুষ্ঠান স্থলকে জলাবদ্ধতা মুক্ত করার জন্য স্থানীয় পৌর কর্তৃপক্ষের নিকট আবেদন করেও কোন প্রতিকার পাওয়া যায় নাই। ফলে অনুষ্ঠানের প্রধান আয়োজক অ্যাডভোকেট তৈমুর আলম খন্দকার এ বৎসর দেশের বধির সমাজের সাথে ঢাকা বধির হাই স্কুলের মাঠে বৈশাখী অনুষ্ঠান করার পদক্ষেপ নিয়েছেন। তৈমুর আলম খন্দকার বাংলাদেশ জাতীয় বধির সংস্থার সভাপতি।

যুগের চিন্তা পত্রিকার প্রকাশনা বাতিল আদেশ প্রত্যাহার চায় মহানগর যুবদল

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জের জনপ্রিয় দৈনিক যুগের চিন্তার প্রকাশনা আদেশ বাতিল করে প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়ার তীব্র নিন্দা ও অবিলম্বে পত্রিকাটির বন্ধের আদেশ প্রত্যাহারের দাবী করেছে নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদল।

এক প্রেস বিজ্ঞপ্তিতে জানানো হয়- নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি মাকছুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ ও সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দিন মন্তু যৌথ বিবৃতিতে বলেছেন, দৈনিক যুগের চিন্তার প্রকাশনা বন্ধ করে দেয়ার মাধ্যমে বাক স্বাধীনতা হরণ করার প্রক্রিয়া শুরু হলো। আমরা অবিলম্বে দৈনিক যুগের চিন্তার প্রকাশনা বাতিলের আদেশ প্রত্যাহার দাবী করি।

সর্বশেষ সংবাদ