রাজীবের শোডাউনকেই টপকাতে পারেনি কাজী মনির ও মামুন মাহামুদ!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মহান স্বাধীনতা দিবসে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির ব্যানারে পৃথক শোডাউন করেছেন জেলা বিএনপির নেতারা। যেখানে জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুকুল ইসলাম রাজীব একাই জেলা বিএনপির ব্যানারে বিশাল শোডাউন করেছেন। সেখানে জেলা বিএনপির বাকি নেতারা সবাই মিলেও রাজীবের শোডাউনকেই টপকাতে পারেননি। জেলা বিএনপির সভাপতি কাজী মনিরুজ্জামান মনির ও সেক্রেটারি অধ্যাপক মামুন মাহামুদ অন্যসব নেতাদের নিয়ে দিবসটি পালন করলেও তাদের চেয়ে বেশি নেতাকর্মী নিয়ে রাজীব একাই বিশাল শোডাউন করেছেন।

জানাগেছে, মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক মাসুকুল ইসলাম রাজীবের নেতৃত্বে শোডাউন করে দীর্ঘদিন যাবৎ ঘুমিয়ে থাকা বিএনপিকে জাগিয়ে তুলেছেন। ২৬ মার্চ মঙ্গলবার সকাল থেকে বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরা জড়ো হতে থাকে শহরের মিশনপাড়া এলাকায়। কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে মাসুকুল ইসলাম রাজীব বিএনপি ও এর অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীদের নিয়ে নারায়ণগঞ্জ শহরে বিশাল শোডাউন করেন।
শোডাউন করে রাজীব নারায়ণগঞ্জ চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে স্বাধীনতা যুদ্ধে নিহত বীর শহীদদের স্মরণে ফুল শ্রদ্ধা নিবেদন করেন। শোডাউনে নেতাকর্মীরা বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে শ্লোগান তুলেন। নেতাকর্মীদের শ্লোগানে শ্লোগানে প্রকম্পিত হয়ে চাষাড়া গোল চত্বর। শ্লোগানে নেতাকর্মীদের মুখে একটাই ধব্বি ‘মুক্তি মুক্তি চাই খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই।’

সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে মাসুকুল ইসলাম রাজীব বলেন, শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি মহান স্বাধীনতার ঘোষক শহীদ রাষ্ট্রপতি জিয়ারউর রহমানকে। শহীদ জিয়াউর রহমানের নেতৃত্বে এদেশের স্বাধীনতা অর্জিত হয়। কিন্তু আজ আমরা স্বাধীন দেশের নাগরিক হয়েও পরাধীন জাতির মতো বসবাস করছি। তিন তিনবারের প্রধানমন্ত্রী দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়া আজ মিথ্যা মামলায় কারাগারে। এই বাকশালী সরকার আবারও নীল নকশার নির্বাচনের মধ্য দিয়ে অবৈধভাবে ক্ষমতা এসে আবারও দেশের গণতন্ত্র হরণ করেছে।

তিনি আরো বলেন, আমাদের হারানো গণতন্ত্র আবারও ফিরিয়ে আনতে হবে। তাই স্বাধীনতা দিবসে আমাদেরকে আরেকটি স্বাধীনতা যুদ্ধে নামতে হবে। সেটি হলো দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির যুদ্ধ। দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির মধ্যে দিয়ে আবারও এদেশের হারানো গণতন্ত্রকে ফিরিয়ে আনবো।

উপস্থিত ছিলেন- কেন্দ্রীয় স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা এসএম শৈবাল, নারায়ণগঞ্জ জেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক জিএস শাহ আলম ভূঁইয়া, জেলা যুবদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক রফিকুল ইসলাম ভূঁইয়া, জেলা স্বেচ্ছাসেবক দল নেতা আবদুর জব্বা, শাহাজাদা আলম রতন, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মঈনুল হাসান রবিন, জেলা ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম লিংকন, সামাউল ইসলাম স্বর্ণা, মোঃ ওমর ফারুক শোভন, মহানগর ছাত্রদলের সহ-সভাপতি জুয়েল রানা, সহ-সভাপতি নাজিম পারভেজ অন্তু, সহ সভাপতি মোঃ সুমন, জেলা ছাত্রদল নেতা মোঃ তপু ভূঁইয়া, রুবেল কিবরিয়া, জহিরুল ইসলাম রনি, মোঃ সুজন, রাজ মৃধা, শ্যামল মাহমুদ, মোঃ জুয়েল, সোনারগাঁও থানা ছাত্রদল নেতা তরিকুল ইসলাম, মোজাম্মেল হক, কাজী হিমেল, সাইফুল ইসলাম, তারেক মাহমুদ, পলাশ, বন্দর থানা ছাত্রদল নেতা মাসুদ রানা, রনি, সোহেল, রাব্বী, শাকিল, নয়ন, তোলারাম কলেজ ছাত্রদল নেতা মোঃ আজিজুল ইসলাম রাজিব, মোঃ মজিবুল ইসলাম ও মোঃ ফয়সাল সহ কয়েক হাজার নেতাকর্মী।

সোনারগাঁয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানালেন এমপি লিয়াকত হোসেন খোকা

সান নারায়ণঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মহান স্বাধীনতা দিবসে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন নারায়ণগঞ্জ-৩(সোনারগাঁও) আসনের মহাজোটের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকা। দিবসটিতে উপজেলা প্রশাসন বিভিন্ন কর্মসূচির মাধ্যমে পালন করেছে। যেখানে উপস্থিত ছিলেন স্থানীয় এই এমপি।

জানাগেছে, যথাযোগ্য মর্যাদায় সারা দেশের ন্যায় সোনারগাঁয়ে স্বাধীনতা দিবস ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। দিবসটি উপলক্ষে প্রথম প্রহরে ৩১ বার তোপধ্বনীর মধ্যে দিয়ে দিনের সূচনা করা হয়। মঙ্গলবার সকালে মুক্তিযোদ্ধা সংসদ, উপজেলা প্রশাসন, প্রেস ক্লাব, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন বিভিন্ন রাজনৈতিক ও অংঙ্গ সংগঠনের নেতৃবৃন্দ পৌরসভার চিলারবাগে অবস্থিত শহীদ মজনু পার্কে স্মৃতিস্তম্ভে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান। এছাড়াও বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ভাষ্কর্যে ফুলের শ্রদ্ধা জানানো হয়।

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শেখ রাসেল মিনি স্টেডিয়ামে কুচকাওয়াজ অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। এছাড়াও উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সামসুল ইসলাম ভূইয়া, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট নুরজাহান ও সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার উপস্থিত ছিলেন।

এছাড়াও মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলা পরিষদ মাঠে এক আলোচনা সভা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধা পরিবারের সদস্যদের সংর্বধনা দেওয়া হয়। সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা অঞ্জন কুমার সরকার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখে- আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি অ্যাডভোকেট সামসুল ইসলাম ভূঁইয়া, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট নুরজাহান, সোনারগাঁ থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডের সাবেক কমান্ডার সোহেল রানা ও ডেপুটি কমান্ডার ওসমান গনি প্রমুখ।

সোনারগাঁয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানী দিল লোক ও কারু শিল্প ফাউন্ডেশন

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁয়ে স্বাধীনতা দিবসে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে সম্মানী দিয়েছে সোনারগাঁ লোক ও কারু শিল্প ফাউন্ডেশন। স্থানীয় মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মানে উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ড কাউন্সিলের সাবেক ডিপুটি কামান্ডারের হাতে ২৫ হাজার টাকার সম্মানীর চেক প্রদান করেন ফাউন্ডেশনের পরিচালক রবীন্দ্র গোপ।

এর আগে ২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস যথাযথ মর্যাদায় পালন করেছে বাংলাদেশ লোক ও কারুশিল্প ফাউন্ডেশন। দিবসটি উপলক্ষে মঙ্গলবার সকালে ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্যে ফুলের তোড়া দিয়ে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে এছাড়া বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

এসময় উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশনের পরিচালক রবীন্দ্র গোপ, উপ-পরিচালক রবিউল হোসেন, ডিসপ্লে অফিসার আবুল কালাম আজাদ ও লেকচারাল মুয়াজ্জিমুল মাসুদ।

সোনারগাঁও পৌরসভায় ‘নষ্ট মেশিন’!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও পৌরসভার কিছু এলাকায় মশা নিধনের ওষুধ প্রয়োগ করার পর হঠাৎ করে মশার ওষুধ দেয়ার হকার মেশিনটি নষ্ট হওয়ার কারনে পৌরসভার বিভিন্ন এলাকায় এখনও মশার ওষুধ দিতে পারছেন না বলে দাবি করেছেন সোনারগাঁ পৌরসভার মেয়র সাদেকুর রহমান ভূঁইয়া। তবে আগামীকালের মধ্যে আরেকটি নতুন মেশিন দিয়ে পূণরায় মশা নিধনের ওষুধ দিতে পারবেন বলে জানিয়েছেন তিনি।

২৬ মার্চ মঙ্গলবার মশা নিধনের ব্যাপারে সাদেকুর রহমান স্থানীয় একটি অনলাইনে এমনটা দাবি করেছেন। এর আগে গত ১২ মার্চ সোনারগাঁয়ে ‘মশার উপদ্রবে অতিষ্ট পৌরবাসী, ব্যবস্থা নিচ্ছে না পৌর মেয়র সাদেকুর রহমান’ এ শিরোনামে ওই অনলাইনটিতে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়। প্রকাশিত সংবাদের ২দিন পর পৌরসভার উপজেলা এলাকার কয়েকটি স্থানে মশা নিধনের ওষুধ দেওয়া হয়।

তবে, ভুক্তভোগী পৌরবাসী জানিয়েছেন গত বর্ষার পর থেকে সোনারগাঁও পৌরসভায় মশার কারনে তাদের স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হচ্ছে। এ বিষয়ে পৌরসভাকে মৌখিকভাবে অভিযোগ জানালেও তারা কোন ব্যবস্থা নেয়নি। অথচ পৌরসভার মশা নিধনের জন্য একটি ব্যয় ধরা হয়। সেই ব্যয় অন্য খাতে ব্যয় করে পৌরবাসীকে সেবা নিতে ব্যর্থ হচ্ছে পৌরসভা। এমন অভিযোগও করছেন স্থানীয়রা।

২০১ জনের জেলা যুবদলের কমিটি: স্বাধীনতা দিবসেও দূর্বল শোডাউন

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মাত্র দুই দিন আগে নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের ২০১ জনের পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় যুবদল। কিন্তু মহান স্বাধীনতা দিবসে শোডাউন দিতে এসে হোচট খেল নবগঠিত কমিটির নেতারা। সর্বসাকুল্যে ২০১ জনকে নিয়ে শোডাউনই করতে পারলো না নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু ও সেক্রেটারি গোলাম ফারুক খোকন।

২৬ মার্চ মঙ্গলবার সকালে নারায়ণঞ্জ জেলা যুবদলের সভাপতি শহিদুল ইসলাম টিটু ও সাধারণ সম্পাদক গোলাম ফারুক খোকনের নেতৃত্বে র‌্যালীর মাধ্যমে নারায়ণগঞ্জ শহরের চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান যুবদলের নেতাকর্মীরা।

এর আগে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে থেকে যুবদলের নেতাকর্মীরা ‘আজকের এই দিনে জিয়া তোমায় মনে পড়ে, মুক্তি মুক্তি চাই, খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ শ্লোগানে তারা র‌্যালী করেন। কিন্তু জেলা যুবদলের নতুন কমিটির ২০১ জন তো দুরের কথা সর্বসাকুল্যে ২০১ জন যুবদলের নেতাকর্মীকেও দেখা যায়নি তাদের এই দূর্বল শোডাউনে।

এসময় উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবদলের সিনিয়র সহ-সভাপতি সালাউদ্দীন চৌধুরী সালামত, সহ-সভাপতি একেএম আমিরুল ইসলাম ইমন, হারুন অর রশীদ মিঠু, মাসুদুর রহমান মাসুদ, তরিকুল ইসলাম খান তারেক, জহিরুল ইসলাম জহির, সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক শহিদুর রহমান স্বপন, যুগ্ম সম্পাদক রাসেল রানা, আনিসুর রহমান, শামীম মিয়া, শাহীন আহমেদ, আইন বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট রোকন উদ্দিন, বন ও পরিবেশ বিষয়ক সম্পাদক জাকির হোসেন জাকির, সহ-দফতর সম্পাদক হোসেন মোল্লা, সহ-ক্রীড়া বিষয়ক সম্পাদক শব্দর আলী, যুবদল নেতা আবু মুছা সিরাজী ও বাবু গাজী সহ আর মাত্র কয়েকজন নেতাকর্মী।

সোনারগাঁয়ের এমপি খোকাকে নির্বাচনী এলাকা ছাড়ার নির্দেশ

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

নারায়ণগঞ্জ জেলার সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনকে কেন্দ্র নির্বাচনী এলাকা ছাড়তে নারায়ণগঞ্জ-৩(সোনারগাঁও)আসনের মহাজোটের এমপি লিয়াকত হোসেন খোকাকে নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন। একজন প্রার্থীর পক্ষে কাজ করার অভিযোগে তাকে নির্বাচনী এলাকা ছেড়ে যেতে বলা হয়েছে। ২৫ মার্চ থেকে তাকে সোনারগাঁও ছাড়তে বলা হয়।

এখানে উল্লেখ্যযে, সোনারগাঁও উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে নৌকা প্রতীকে মনোনয়ন পেয়েছেন মোশারফ হোসেন। তিনি আওয়ামীলীগের সাবেক এমপি আব্দুল্লাহ আল কায়সার হাসনাতের আপন চাচা। গত জাতীয় সংসদ নির্বাচনে কায়সার হাসনাত আওয়ামীলীগের সঙ্গে বিদ্রোহ করে স্বতন্ত্র প্রার্থী হয়েছিলেন। ওই নির্বাচনে এখানে মহাজোটের প্রার্থী মনোনিত হন জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকে লিয়াকত হোসেন খোকা। নির্বাচনের মাত্র ৭২ ঘন্টা পূর্বে নির্বাচন থেকে সরে দাড়ান কায়সার হাসনাত। ওই নির্বাচনে কায়সার হাসনাতের পক্ষে কাজ করেছিলেন মোশারফ হোসেন। বিভিন্ন নির্বাচনী সভায় মোশারফ হোসেন মহাজোটের প্রার্থী খোকাকে উদ্দেশ্যে করে বলেছিলেন, সোনারগাঁয়ে কোন ভোট নাই। আপনি বাড়িতে গিয়ে ঘুমান।’ তবে ওই নির্বাচনে লিয়াকত হোসেন খোকার পক্ষে থাকা উপজেলা আওয়ামীলীগের ভারপ্রাপ্ত সেক্রেটারি মাহফুজুর রহমান কালাম এবার আওয়ামীলীগের সঙ্গে বিদ্রোহ করে ঘোড়া প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে লড়ছেন। মুলত তার পক্ষেই রয়েছেন লিয়াকত হোসেন খোকা।

জানাগেছে, ২৫ মার্চ সোমবার লিয়ায়কত হোসেন খোকা বরবার এক চিঠিতে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব (নির্বাচন পরিচালনা-২) মো. আতিয়ার রহমান এলাকা ছাড়ার এই আদেশ দেন।

বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনের উপ-সচিব মো. আতিয়ার রহমান স্বাক্ষরিত চিঠিতে বলা হয়েছে- সোনারগাঁ উপজেলা পরিষদ নির্বাচনে একজন প্রার্থীর পক্ষে নারায়ণগঞ্জ-৩ আসনের সংসদ সদস্য লিয়াকত হোসেন খোকার বিরুদ্ধে আচরণ বিধি লঙ্ঘন করে নির্বাচনী প্রচারণা অংশগ্রহণ, নির্বাচনী বিভিন্ন কাজে অংশগ্রহণের অভিযোগ পাওয়া যায়। যা উপজেলা পরিষদ নির্বাচন বিধিমালা ২০১৬ এর ২২ এর বিধিতে বাধা নিষেধ রয়েছে।

চিঠিতে আরও বলা হয়- সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তি কোন সরকারি কর্মকর্তা বা কর্মচারী নির্বাচন পূর্ব সময়ে নির্বাচনী এলাকায় প্রচারণা বা নির্বাচনী কাজে অংশ নিতে পারবেনা। তবে নির্বাচনী এলাকায় ভোটার হলে ভোট কেন্দ্রে ভোট দিতে যেতে পারবেন। নির্বাচনী এলাকায় কোন প্রার্থীর পক্ষে নির্বাচনী প্রচারণা করতে পারবেনা।

হাসান ফেরদৌস জুয়েলের নেতৃত্বে শহীদদের প্রতি আইনজীবী সমিতির শ্রদ্ধাঞ্জলী

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মহান স্বাধীনতা দিবসে বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে নারায়ণগঞ্জ জেলা আইনজীবী সমিতি। সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসান ফেরদৌস জুয়েলের নেতৃত্বে নারায়ণগঞ্জ চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণের মাধ্যমে শ্রদ্ধা জানান আইনজীবীরা।

২৬ মার্চ মঙ্গলবার সকালে নারায়ণগঞ্জ চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে আইনজীবীরা এই শ্রদ্ধা জানিয়েছেন। এসময় আইনজীবী সমিতির সভাপতি অ্যাডভোকেট হাসান ফেরদৌস জুয়েল ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন সিনিয়র আইনজীবী নারায়ণগঞ্জ আদালতের জিপি অ্যাডভোকেট মেরিনা বেগম, অ্যাডভোকেট সেলিনা ইয়াসমিন, নারায়ণগঞ্জ জেলা পরিষদের সদস্য অ্যাডভোকেট নূর জাহান বেগম, আইনজীবী সমিতির সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাকির হোসেন, সমিতির বর্তমান সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট বিদ্যুৎ কুমার সাহা, সাবেক সিনিয়র সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট আলাউদ্দীন আহমেদ, সাবেক সহ-সভাপতি অ্যাডভোকেট সৈয়দ মশিউর রহমান শাহিন, সমিতির বর্তমান কোষাধ্যক্ষ অ্যাডভোকেট আব্দুর রউফ মোল্লা, আপ্যায়ণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট মনিরুজ্জামান কাজল, লাইব্রেরী সম্পাদক অ্যাডভোকেট সুবাস বিশ্বাস, ক্রীড়া সম্পাদক অ্যাডভোকেট মাসুদ রানা, সাহিত্য ও সাংস্কৃতিক বিষয়ক সম্পাদক অ্যাডভোকেট সাজ্জাদুল হক সুমন, কার্যকরী পরিষদ সদস্য অ্যাডভোকেট আব্দুল মান্নান, অ্যাডভোকেট মশিউর রহমান, আইনজীবী নেতা অ্যাডভোকেট শরীফ হোসেন, অ্যাডভোকেট দিলীপ বিশ্বাস, অ্যাডভোকেট মেজবাহ উদ্দীন, অ্যাডভোকেট নারায়ণ সাহা সহ অন্যান্য আইনজীবীরা।

শোডাউন দিয়ে আজমেরী ওসমানের পক্ষে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধাঞ্জলী

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মহান স্বাধীনতা দিবসে নারায়ণগঞ্জে আজমেরী ওসমানের পক্ষে বিশাল শোডাউন করে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে প্রয়াত এমপি নাসিম ওসমান স্মৃতি দুঃস্থ কল্যাণ ফাউন্ডেশন ও বিভিন্ন শ্রমিক সংগঠনগুলো। ২৬ মার্চ মঙ্গলবার সকালে নারায়ণগঞ্জ চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে ফুল দিয়ে শহীদদের প্রতি এই শ্রদ্ধা জানানো হয়। আজমেরী ওসমান নারায়ণগঞ্জ-৫(শহর-বন্দর) আসনের চার বারের নির্বাচিত প্রয়াত এমপি ও জাতীয়পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য নাসিম ওসমানের পুত্র।

আজমেরী ওসমানের পক্ষ থেকে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে প্রয়াত বীর মুক্তিযোদ্ধা এমপি নাসিম ওসমান স্মৃতি দুঃস্থ জনকল্যাণ ফাউন্ডেশন, নারায়ণগঞ্জ জেলা বাস মিনিবাস শ্রমিক ইউনিয়ন, নারায়ণগঞ্জ জেলা ট্যাংকলরী কভারভ্যান শ্রমিক ইউনিয়ন, জেলা ট্রাক শ্রমিক ইউনিয়ন (বরফকল), জেলা গার্মেন্টস ও নিট ডাইং শ্রমিক ইউনিয়ন সহ বিভিন্ন সংগঠন। এছাড়াও পারভীন ওসমানের পক্ষে বীর শহীদদের প্রতি ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়।

শ্রদ্ধা জানানোর সময় উপস্থিত ছিলেন- নাসিম ওসমান স্মৃতি ও দুঃস্থ কল্যাণ ফাউন্ডেশনের সভাপতি তরিকুল ইসলাম লিমন, নাছির উদ্দীন ও ডালিম সহ শত শত নেতাকর্মী ও সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।

স্বাধীনতা দিবসে বিএনপির শোডাউন, নাই দিপু ভূঁইয়া ও আজাদ!

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

মহান স্বাধীনতা দিবসে নারায়ণগঞ্জে রীতিমত বিএনপির বিভিন্ন বলয়ের নেতারা পৃৃথক পৃথকভাবে শোডাউন করে নিজেদের অবস্থান জানানি দিয়েছেন। স্বাধীনতা দিবসেও এসব শোডাউনে নেতাকর্মীরা একটাই শ্লোগান তুলেছেন তাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। যার মধ্যে চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা তৈমূর আলম খন্দকার নেতাকর্মীদের শপথ পড়িয়েছেন।

মহানগর বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি সাখাওয়াত হোসেন খানও তার বক্তব্যে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে জোড়ালো শ্লোগানে বক্তব্য দিয়েছেন। বিএনপির শোডাউনে যখন নারায়ণগঞ্জ শহর উত্তাল তখন কোথাও দেখা মিলেনি নারায়ণগঞ্জের সমালোচিত দুই তরুণ রাজনীতিক নজরুল ইসলাম আজাদ ও মোস্তাফিজুর রহমান দিপু ভূঁইয়ার। যদিও তারা বরাবরের মতই কেন্দ্রীয় বিএনপির কোন কর্মসূচি এমনকি খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে কর্মসূচিতেও থাকেন না।

নেতাকর্মীরা জানিয়েছেন, গত ৩০ ডিসেম্বর অনুষ্ঠিত একাদশ জাতীয় নির্বাচনের পর নজরুল ইসলাম আজাদ ও দিপু ভুঁইয়া রাজনীতির মাঠে নেই বললেই চলে। এই দুই নেতার একজন গত নির্বাচনে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। আরেকজন প্রাথমিকভাবে মনোনয়ন পেয়েছিলেন। কিন্তু তাদের অবস্থান দেখে অনুমেয় তারা বিএনপির রাজনীতি ছেড়ে দিয়েছেন। দুজনই নিষ্ক্রিয় দলের রাজনৈতিক কর্মসূচিগুলোতেও। এমনকি ২৬ মার্চ স্বাধীনতা দিবসে ঘর থেকে বাহির হননি ঘরকোণে হাইব্রীড খ্যাত এই দুই তরুণ রাজনীতিক।

শুধু দলীয় কর্মসূচি কিংবা রাষ্ট্রীয় কর্মসূচি এমনকি জনগণের পক্ষের কোন কর্মসূচিতেও তারা থাকছেন না সব সময়ই। কিন্তু দলের নেতাকর্মীরা মারা গেলেও তাদের জানাযাতেও তারা আসছেন না। সম্প্রতি জেলা শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি নজরুল ইসলাম ও সিদ্ধিরগঞ্জ মৎস্যজীবী দলের সভাপতি ইব্রাহীম সর্দার মারা গেলেও তাদের জানাযাতেও এই দুই নেতাকে দেখা যায়নি।

নেতাকর্মীরা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেছেন, নজরুল ইসলাম আজাদকে হাজিরা দিতে নারায়ণগঞ্জ আদালতে আসলে নেতাকর্মীদের সঙ্গে তাকে দেখা গেলেও একেবারেই দেখা মিলছেনা দিপু ভূঁইয়ার। দিপু ভূঁইয়া স্থানীয় সরকারি দলের সঙ্গে আতাত করে ব্যস্ত রয়েছেন তার ব্যবসা বানিজ্য নিয়ে।

‘খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ হাজারো নেতাকর্মীদের শপথ পড়ালেন তৈমূর

সান নারায়ণগঞ্জ টুয়েন্টিফোর ডটকম:

‘বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই’ এই শ্লোগানে নারায়ণগঞ্জের কয়েক হাজার নেতাকর্মীকে শপথ পড়ালেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। শপথে তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, মহান স্বাধীনতা দিবসে আমাদের একটাই দাবি দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই। আমরা কোন পদ পদবী চাইনা। কোন চেয়ার চাইনা। কোন ক্ষমতা চাইনা। আমাদের নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি চাই।

২৬ মার্চ মহান স্বাধীনতা দিবস পালনে মঙ্গলবার নারায়ণগঞ্জে কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন করে কারাবন্ধি বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির শ্লোগানে শোডাউন করেছেন তৈমূর আলম খন্দকার। মঙ্গলবার সকাল ৯টায় নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশনের ভবনের সামনে থেকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার সড়কে শোডাউন করে হাজার হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে চাষাড়া প্রাণ কেন্দ্র বিজয় স্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি। শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানোর শেষে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির দাবিতে হাজার হাজার নেতাকর্মীদের শপথ বাক্য পাঠ করান তৈমূর আলম খন্দকার।

শোডাউনের পূর্বে নগর ভবনের সামনে সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, আজকে দেশ একটা ক্রান্তিকাল অতিক্রম করছে। দেশটা স্বাধীনতা হয়েছিল গণতন্ত্রের জন্য। সেই গণতন্ত্র আজকে বিপর্যস্ত। গণতন্ত্রের মা আজকে জেলখানায়। আজকের এই দিনে আমাদের শপথ হোক দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়াকে মুক্ত না করে আমরা ঘরে ফিরবো না।

তিনি আরও বলেন, কে কমিটি পেল আর কমিটি পেল না। কে পদ পেল আর কে পদ পেল না সেটা এখন বিষয় না। কে গ্রুপিং করলো, কে লবিং করে বড় পদ পেয়ে বড় নেতা হয়ে গেল সেটাও এখন দেখার বিষয় না। আমরা এখন লবিং গ্রুপিং তদবিরবাজ দল চাইনা। আমরা চাই সেটা হলো আমাদের একমাত্র দাবি, একমাত্র শপথ, একমাত্র বক্তব্য দেশনেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তি। আমরা আলাদাভাবে কর্মসূচি দিব। আইনে লড়াই সহ সকল কর্মসূচি থাকবে ইনশাহআল্লাহ।

বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টে এপিলেট ডিভিশনের আইনজীবী অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার। নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতির পদ হারিয়েছেন দুই বছর আগেই। কিন্তু তার পদ না থাকলেও তার নামের উপর এখনও নারায়ণগঞ্জে হাজার হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে তিনি শোডাউন করতে পারেন। তেমনটাই আবারো তিনি প্রমাণ করলেন মহান স্বাধীনতা দিবস পালনের দিন। এদিন নারায়ণগঞ্জে কয়েক হাজার নেতাকর্মীদের নিয়ে শোডাউন করে বেগম খালেদা জিয়ার মুক্তির শ্লোগানের রব তুলে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছেন তৈমূর আলম খন্দকার।

বিএনপি চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়ার উপদেষ্টা অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের নামের ব্যানারে জেলার সাতটি থানার বিভিন্ন এলাকা থেকে সকাল থেকে খন্ড খন্ড মিছিল নিয়ে নগর ভবনের সামনে জড়ো হন। তারপর থেকে বর্ণাঢ্য র‌্যালী নিয়ে চাষাড়া বিজয় স্তম্ভে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান তিনি।

শোডাউনের পূর্বে নারায়ণগঞ্জ নগর ভবনের সামনে এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকার বলেন, আজকের এইদিনে শ্রদ্ধা জানিয়ে স্মরণ করছি শহীদ সাবেক রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান সহ সকল শহীদদের প্রতি। শ্রদ্ধা জানাই মহান মুক্তিযুদ্ধে যারা জীবন দিয়েছেন।

অ্যাডভোকেট তৈমূর আলম খন্দকারের নেতৃত্বে বিশাল এই শোডাউনে উপস্থিত ছিলেন নারায়ণগঞ্জ জেলা বিএনপির সাবেক সিনিয়র যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক আনোয়ার হোসেন খান, ফতুল্লা থানা বিএনপির সাবেক সভাপতি অধ্যাপক খন্দকার মনিরুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ মহানগর বিএনপির প্রচার সম্পাদক সুরুজ্জামান, নারায়ণগঞ্জ মহানগর যুবদলের সভাপতি কাউন্সিলর খন্দকার মাকসুদুল আলম খন্দকার খোরশেদ, সাধারণ সম্পাদক মমতাজ উদ্দীন মন্তু, জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা অ্যাডভোকেট সুলতান মাহামুদ, নারায়ণগঞ্জ জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরামের সাবেক সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট আব্দুল হামিদ খান ভাসানী ভুইয়া, আইনজীবী ফোরামের নেতা অ্যাডভোকেট আজিজুর রহমান মোল্লা, অ্যাডভোকেট আলী হোসাইন, শহর বিএনপির সাবেক যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নুরুল হক চৌধুরী দিপু, বিল্লাল হোসেন, মহানগর যুবদলের সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক জুয়েল প্রধান, জুয়েল রানা, আক্তার হোসেন খোকন শাহ, বন্দর থানা যুবদলের সভাপতি আমির হোসেন, সাবেক ছাত্রদল নেতা এমএম সাগর, জেলা শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি নাসিরউদ্দীন, মহানগর শ্রমিকদলের সাবেক সভাপতি ফারুক হোসেন, শ্রমিকদল নেতা বিল্লাল হোসেন, লিটন মিয়া, শ্রমিকদল নেতা রবি মেম্বার, শ্রমিকদল নেতা তুষার আহমেদ মিঠু, ফতুল্লা কাশিপুর ইউনিয়ন বিএনপির সেক্রেটারি মইনুল হোসেন রতন, জেলা ছাত্রদলের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হোসেন বাবু, মহানগর ছাত্রদল নেতা সাইদুর রহমান সহ উল্লেখ্যযোগ্য শতাধিক শীর্ষ নেতা এই শোডাউনে উপস্থিত ছিলেন। যেখানে কয়েক হাজার বিভিন্ন স্তরের নেতাকর্মীদের নিয়ে এই শোডাউন করেন তৈমূর আলম খন্দকার।

সর্বশেষ সংবাদ